আলাপ:সন্দেশ (পত্রিকা)
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আমার ধারণা ছিল সত্যজিতের মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী বিজয়া রায় ও শিল্পী রাহুল মজুমদার এর সম্পাদনা চালাচ্ছিলেন। কিন্তু আমার সঙ্গে বহুদিন সন্দেশের যোগাযোগ নেই। ছোট বেলায় সত্যজিৎ রায়, লীলা মজুমদার ও নলিনীদাস এই ত্রয়ীর সম্পাদনাকালে সন্দেশের "হাত পাকাবার আসর" নামের ছোটদের অংশে আমার ও আমার দিদির আঁকা অনেক ছবি প্রকাশ হত। নলিনী দাস আসলে ছিলেন বেথুন কলেজের প্রিন্সিপাল (আমরা তাঁকে নলিনীদিদু বলে ডাকতাম)। বেথুন কলেজের অনেক শিক্ষিকারই ছেলেমেয়েরাও সন্দেশের এই অংশে অংশ গ্রহণ করতো। সত্যই আমি সন্দেশে এঁকে আমার হাত পকিয়েছি। কলকাতার কলেজস্ট্রীটে সন্দেশের অফিস থেকেই "রাহুল ম" আমাকে কলকাতার সুকিয়াস্ট্রীটে একজন আঁকার মাস্টার মশাই-এর সন্ধান দেন যাঁর কাছে আমি বহুবছর শিক্ষানিবিশী করেছি। সেই পত্রিকার এই দুর্দিন দেখে খুব দুঃখ হল। কেউ যদি পত্রিকার কাউকে যোগাযোগ করতে পারেন আমি সাহায্য করতে চেষ্টা করব। --সপ্তর্ষি(আলাপ | অবদান) ০৬:২৪, ৭ মার্চ ২০০৭ (UTC)