Static Wikipedia February 2008 (no images)

aa - ab - af - ak - als - am - an - ang - ar - arc - as - ast - av - ay - az - ba - bar - bat_smg - bcl - be - be_x_old - bg - bh - bi - bm - bn - bo - bpy - br - bs - bug - bxr - ca - cbk_zam - cdo - ce - ceb - ch - cho - chr - chy - co - cr - crh - cs - csb - cu - cv - cy - da - de - diq - dsb - dv - dz - ee - el - eml - en - eo - es - et - eu - ext - fa - ff - fi - fiu_vro - fj - fo - fr - frp - fur - fy - ga - gan - gd - gl - glk - gn - got - gu - gv - ha - hak - haw - he - hi - hif - ho - hr - hsb - ht - hu - hy - hz - ia - id - ie - ig - ii - ik - ilo - io - is - it - iu - ja - jbo - jv - ka - kaa - kab - kg - ki - kj - kk - kl - km - kn - ko - kr - ks - ksh - ku - kv - kw - ky - la - lad - lb - lbe - lg - li - lij - lmo - ln - lo - lt - lv - map_bms - mdf - mg - mh - mi - mk - ml - mn - mo - mr - mt - mus - my - myv - mzn - na - nah - nap - nds - nds_nl - ne - new - ng - nl - nn - no - nov - nrm - nv - ny - oc - om - or - os - pa - pag - pam - pap - pdc - pi - pih - pl - pms - ps - pt - qu - quality - rm - rmy - rn - ro - roa_rup - roa_tara - ru - rw - sa - sah - sc - scn - sco - sd - se - sg - sh - si - simple - sk - sl - sm - sn - so - sr - srn - ss - st - stq - su - sv - sw - szl - ta - te - tet - tg - th - ti - tk - tl - tlh - tn - to - tpi - tr - ts - tt - tum - tw - ty - udm - ug - uk - ur - uz - ve - vec - vi - vls - vo - wa - war - wo - wuu - xal - xh - yi - yo - za - zea - zh - zh_classical - zh_min_nan - zh_yue - zu

Web Analytics
Cookie Policy Terms and Conditions ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব - Wikipedia

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এফ সি
ম্যানচেস্টার ইউনাটেডের চিহ্ন
পূর্ণ নাম ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব
ডাকনাম রেড ডেভিলস/দি রেডস/ইউনাইটেড
প্রতিষ্ঠা ১৮৭৮, নিউটন হীথ এল.ওয়াই.আর. এফ সি হিসেবে
মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ড
স্ট্রেটফোর্ড
গ্রেটার ম্যানচেস্টার
ধারনক্ষমতা ৭৬,০০০
চেয়ারম্যান ইংল্যান্ড ডেভিড গিল (প্রধান নির্বাহী)
ম্যানেজার স্কটল্যান্ড স্যার এলেক্স ফার্গুসন
লীগ এফ এ প্রিমিয়ার লীগ
২০০৫-০৬ এফ এ প্রিমিয়ার লীগ, ২য়
দলের রঙ দলের রঙ দলের রঙ
দলের রঙ
দলের রঙ
 
হোম জার্সি
দলের রঙ দলের রঙ দলের রঙ
দলের রঙ
দলের রঙ
 
এওয়ে জার্সি

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব বিশ্ববিখ্যাত ইংলিশ ফুটবল দল। এদের নিজস্ব মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ড ফুটবল গ্রাউন্ড, ট্রাফোর্ড, গ্রেটার ম্যানচেস্টার এ অবস্থিত। ইংরেজ ফুটবলের ইতিহাসে সফলতম দলগুলোর মধ্যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড অন্যতম। তারা এফ.এ. প্রিমিয়ার লীগ/ফুটবল লীগ জিতেছে ১৫ বার[১], এফ.এ. কাপ ১১ বার[১], লীগ কাপ ২ বার[১], ইউরোপীয়ান কাপ ২ বার[১], উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ ১ বার[১], ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ ১ বার[২] এবং ইউরোপীয়ান সুপার কাপ ১ বার[২]। গত ৩৪ বছরে ইংল্যান্ডের ক্লাবগুলোর মধ্যে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের দর্শকের গড় সর্বোচ্চ ছিল (১৯৮৭-১৯৮৯ বাদে কারন তখন ওল্ড ট্রাফোর্ড স্টেডিয়ামের সংস্কার চলছিল)।[৩]। 'রেড ডেভিল' বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্লাব বলে বিবেচিত হয়।

শুরুতে ক্লাবটি ১৮৭৮ সালে নিউটন হীথ এফ.সি. নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯০২ সালে প্রায় দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার পর ক্লাবটি কিনে নেন জন হেনরি ডেইভস যিনি এর নাম পরিবর্তন করে রাখেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ওল্ড ট্রাফোর্ড স্টেডিয়ামে বোমা আঘাত হানে। প্রতিবেশী ম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাব ইউনাইটেড কে সাহায্য করে তাদের স্টেডিয়ামে খেলার অনুমতি দিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউনাইটেড স্যার ম্যাট বুসবি কে ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দেয়। তরুন ফুটবলারদের মূল দলে খেলার অগ্রাধিকার দেয়ার নীতি তিনি গ্রহন করেন যার সফলতা তিনি পান ১৯৫৬ ও ১৯৫৭ সালে দলটি কাপ জিতে। ১৯৫৮ সালের মিউনিখ বিমান দুর্ঘটনায় তার সাফল্যের চাকা থেমে যায় যেখনে ৮ জন খেলোয়াড় মারা যান। মনে করা হচ্ছিল তখন ক্লাবটি বন্ধ হয়ে যাবে কিন্তু দলটি ঠিকমতই চলতে থাকে এবং ১৯৬৫ ও ১৯৬৭ সালে ফুটবল লীগ এবং ১৯৬৮ সালে ইউরোপীয়ান কাপ জিতে নেয়।

১৯৯০ সালের আগ পর্যন্ত দলটি আর সাফল্যের মুখ দেখতে পারেনি। ১৯৯০ দশকে স্যার এলেক্স ফার্গুসন ম্যানেজার হিসেবে যোগ দেয়ার পরে দলটি ১১ মৌসুমে ৮ টিতেই লীগ জিতে, সর্বশেষটি ২০০২-০৩ মৌসুমে। ম্যানচেস্টার একমাত্র দল যার ১৯৯৯ সালে একই মৌসুমে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ, এফ.এ. প্রিমিয়ার লীগ এবং এফ.এ. কাপ জিতে নেয়। ১৯৯১ সালের পর থেকে দলটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হিসেবে পরিচালিত হয়। রুপার্ট মুরডক ১৯৯৮ সালে দলটি কিনে নিতে চেয়েছিলেন যা ব্রিটিশ সরকার থেকে বাধা দেয়া হয়।[৪] কিন্তু ২০০৫ সালে ম্যালকম গ্লেজার বিতর্কিতভাবে দলটি কিনে নেন যার ফলে ক্লাবটি আকন্ঠ দেনায় ডুবে যায়।[৫]

সূচিপত্র

[সম্পাদনা] ইতিহাস

[সম্পাদনা] শুরুর বছরগুলো (১৮৭৮-১৯৪৫)

ক্লাবটি ১৮৭৮ সালে নিউটন হিথ এল ওয়াই আর এফ.সি. নাম নিয়ে ল্যাঙ্কাশায়ার ও ইয়র্কশ্যায়ার রেলওয়ের কার্যকরী দল হিসেবে তৈরি হয়। তারপর এটি বিভিন্ন রেল ডিপোর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে থাকে। ১৯০২ সালে প্রায় দেওলিয়া হওয়ার পথে ক্লাবটি জে এইচ ডেভিস হস্তগত করেন যিনি ম্যানচেস্টার সেন্ট্রাল ও ম্যানচেস্টার ক্যালটিক ছেড়ে পছন্দ করে নাম দেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

[সম্পাদনা] বাজ্‌বির বছরগুলি (১৯৪৫-১৯৬৯)

ম্যাট বাজ্‌বি (Matt Busby) ১৯৪২ সালে ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি তখন তার পদে থেকে খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক কার্যাবলি একই সাথে পালন করেন যা পুর্বে অই পদের জন্য প্রচলিত ছিল না। তিনি সাথে সাথে সাফল্য লাভ করেন ১৯৪৭ এ লীগ রানার্স আপ হয়ে ও ১৯৪৮ এ এফ.এ. কাপ জিতে।

তার মূলনীতি ছিল ম্যানচেস্টারের তরুন দলের খেলোয়াড়দেরকে যথাসম্ভব মূল দলে গ্রহণ করার। ফলশ্রুতিতে দলটি ১৯৫৬ সালে লীগ জিতে নেয় যাতে খেলোয়াড়দের গড় বয়স ছিল মাত্র ২২। এই তরুনদের গ্রহণের নীতিই বর্তমানে দলের সাফল্যের কারন। পরবর্তী বছরে তারা লীগ জিতে এবং এফ.এ. কাপের ফাইনালে উন্নীত হয় যাতে তারা এস্টন ভিলার কাছে পরাস্ত হয়। তারাই প্রথম ইংলিশ দল যারা ইউরোপীয় কাপ(European Cup) এ অংশ নেয় ও সেমি-ফাইনালে উন্নীত হয়।

পরবর্তী মৌসুমে ম্যানচেস্টারের জন্য ছিল বিভীষিকাময় ট্রাজেডী। ইউরোপীয়ান কাপে খেলার পর খেলোয়াড়দের ফিরতি বিমান জ্বালানী তেল সংগ্রহের জন্য মিউনিখে নামার সময় দুর্ঘটনায় পতিত হয়। ৬ ফেব্রুয়ারী, ১৯৫৮ সালের এই দুর্ঘটনায় ৮ জন খেলোয়াড় ও ১৫ জান অন্যান্য যাত্রী মারা যায়। তখন দলটি বন্ধ করে দেয়ার কথা উঠেছিল। কিন্তু ম্যাট বাশবি আঘাতগ্রস্থ থাকার সময় জিমি মারফি ম্যানেজারের দায়িত্ব নেন এবং ম্যানচেস্টার দল ঘুরে দাঁড়ায়। এ সত্ত্বেও তারা এফ.এ. কাপের ফাইনালে পৌছায় যাতে তারা বোল্টন ওয়ান্ডারার্স এর কাছে পরাজিত হয়।

ষাট দশকের শুরুর দিকে বাজ্‌বি ডেনিস ল ও প্যাট ক্রেরান্ড এর মত খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্ত করে দলটি পুনর্গঠন করেন। ১৯৬৩ সালে দল এফএ কাপ জিতে, ১৯৬৫ ও ১৯৬৭ তে লীগ জিতে এবং ১৯৬৮ তে ইউরোপীয়ান কাপ জিতে যা কোন ইংরেজ ক্লাবের জন্য প্রথম। এই দলটি তিনজন ইউরোপীয় বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের জন্য বিখ্যাতঃ ববি চার্লটন, ডেনিস ল ও জর্জ বেস্ট। বাজ্‌বি ১৯৬৯ সালে পদত্যাগ করলে রিজার্ভ-কোচ ও সাবেক ইউনাইটেড খেলোয়াড় উইলফ ম্যাকগিনেস দায়িত্ব গ্রহন করেন।

[সম্পাদনা] ১৯৬৯-১৯৮৬

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ব্যাজ, ১৯৭০ দশক
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ব্যাজ, ১৯৭০ দশক

বুসবির পর উইলফ ম্যাকগিনেস ও ফ্রাঙ্ক ও'ফেরেল এর অধীনে ইউনাইটেড টিকে থাকার লড়াই করতে থাকে। ১৯৭২ সালের শেষের দিকে টমি ডোচার্টি ম্যানেজার হন। ডোচার্টি যিনি 'দি ডক'('the Doc') নামে পরিচিত, ইউনাইটেডকে রেলিগেশন থেকে সেই মৌসুমে রক্ষা করেন কিন্তু ১৯৭৪ সালে তারা দ্বিতীয় বিভাগে নেমে যান। দলটি প্রথম প্রচেষ্ঠাতেই প্রথম বিভাগে উন্নীত হয় এবং ১৯৭৬ সালে এফএ কাপের ফাইনালে উঠে কিন্তু সাউদাম্পটনের কাছে পরাজিত হয়। ১৯৭৭ সালে তারা আবার ফাইনালে উঠে লিভারপুলকে পরাজিত করে। সফলতা ও সমর্থকদের কাছে জনপ্রিয় হওয়া সত্ত্বেও ডোচার্টিকে দলের ফিজিওথেরাপিস্টের স্ত্রীর সাথে সম্পর্কের সুবাদে বরখাস্ত করা হয়।

ডেভ সেক্সটন ১৯৭৭ সালের গ্রীষ্মে দলের ম্যানেজার হন এবং দলকে আরো রক্ষনাত্নক করেন। এই ধারা সমর্থকদের কাছে জনপ্রিয় হয়নি কারন তারা আক্রমনাত্নক খেলা দেখে অভ্যস্ত। কোন ট্রফি না পাওয়ায় ১৯৮১ সালে সেক্সটনকে বরখাস্ত করা হয় যদিও শেষ ৭ খেলায় তিনি জয়লাভ করেন।

তার বদলে আসেন রন এটকিনসন যিনি তৎকালীন সর্বোচ্চ মূল্যে ওয়েস্ট ব্রম থেকে ব্রায়ান রবসন কে কিনে নেন। এছাড়া দলে অন্তর্ভূক্ত হন জেসপার ওলসেন ও গর্ডন স্ট্রাচান যারা সাবেক তরুন-দলের সহ খেলোয়াড় নরম্যান হোয়াইটসাইড ও মার্ক হিউগস এর সাথে খেলেন। ১৯৮৩ ও ১৯৮৫ সালে ইউনাইটেড এফএ কাপ জিতে এবং পরপর ১০টি ম্যাচ জিতে লীগ জেতার আশা বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু দলের মান পড়ে যায় ও মৌসুমটি ইউনাইটেড চতুর্থ অবস্থানে শেষ করে। এই খারাপ মান পরবর্তী মৌসুমেও বিরাজ করে ও ইউনাইটেড রেলিগেশনের কিনারায় দাঁড়িয়ে যায়। এমতাবস্থায় এটকিনসন কে বরখাস্ত করা হয়।

[সম্পাদনা] এলেক্স ফার্গুসন যুগ, ট্রিবল এর পুর্বে (১৯৮৬-১৯৯৮)

এলেক্স ফার্গুসন আবেরডিন এফ.সি. থেকে দলের ম্যানেজার হিসেবে যোগ দেন ও দলকে ১১তম অবস্থানে নিয়ে লীগ শেষ করেন। পরবর্তী মৌসুমে (১৯৮৭-১৯৮৮) দলটি দ্বিতীয় স্থান দখল করে এবং জর্জ বেস্টের পরব্রায়ান ম্যাকক্লেয়ার দ্বিতীয় ইউনাইটেড খেলোয়ার হিসেবে এক মৌসুমে লীগে ২০ গোল করেন।


১৯৮৯ সালে ইউনাইটেড আবার পরীক্ষার সম্মুখীন হয় এবং আরেকটু হলেই দ্বিতীয় বিভাগে নেমে যেত। ফার্গুসনের অনেক নতুন খেলোয়ার প্রত্যাশানুযায়ী খেলতে পারেননি। আশা করা হয়েছিল ১৯৯০ এর শুরুতে ফার্গুসনকে বরখাস্ত করা হবে কিন্তু এফএ কাপের তৃতীয় রাউন্ডে নটিংহাম ফরেস্ট এর সাথে বিজয় তাকে বাঁচিয়ে দেয়। ইউনাইটেড এফএ কাপ জিতে নেয় ফাইনালে ক্রিস্টাল প্যালেসকে হারিয়ে দিয়ে।

১৯৯০/১৯৯১ সালে ফাইনালে তৎকালীন স্প্যানিশ লীগ বিজয়ী বার্সেলোনাকে ইউরোপীয়ান কাপ উইনার্স কাপএর ফাইনালে ইউনাইটেড হারিয়ে দেয়। কিন্তু পরবর্তী মৌসুমে প্রতিদ্বন্দ্বী লিডস ইউনাইটেড এর কাছে লীগে পরাজিত হয়। ১৯৯১ সালে লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জএ দলের শেয়ার ছাড়া হয় ও ক্লাবটির সম্পত্তি অনুমান করা হয় £৪৭ মিলিয়ন।[৬] এভাবে দলের আর্থিক অবস্থা জনগনের কাছে প্রকাশ পায়।

১৯৯২ সালের নভেম্বরে এরিক ক্যান্টোনা এর আগমনের পর ক্লাবটি যেন নতুন প্রাণ ফিরে পায়। গ্যারি প্যালিস্টার, ডেনিস ইরউইন ও পল ইন্স এর সাথে নতুন তারকা রায়ান গিগস এর সমন্বয়ে গড়া দলটি ১৯৬৭ এর পর প্রথম লীগ চ্যাম্পিয়ন হয় ১৯৯২-১৯৯৩ মৌসুমে। পরবর্তী মৌসুমে তারা প্রথমবারের মত দ্বৈত (লীগ ও এফএ কাপ) শিরোপা অর্জন করে। এসময় দলে অন্তর্ভুক্ত হন রয় কিন নটিংহাম ফরেস্ট থেকে। একই বছরে ক্লাবের কিংবদন্তী ম্যানেজার ও ক্লাব প্রেসিডেন্ট স্যার ম্যাট বুসবি পরলোকগমন করেন ২০ জানুয়ারী, ১৯৯৪।

১৯৯৪/১৯৯৫ সালে ক্যান্টোনা আটমাসের সাসপেনশন পান ক্রিস্টাল প্যালেসের সমর্থক ম্যাথু সিমন্স কে আঘাত করার জন্য। তাদের শেষ লীগ ম্যাচ প্রত্যাহার ও এভারটন এর কাছে এফএ কাপের ফাইনালে হেরে ইউনাইটেড এফএ ও লীগ দুটোতেই রানার্স আপ হয়। ফার্গুসন দলের প্রধান খেলোয়ারদের বেচে দিয়ে সমর্থকদের শত্রুতে পরিনত হন। এসব খেলোয়াড়দের বদলে তিনি তরুন দলের খেলোয়াড়দের আনেন যার মধ্যে ছিলেন ডেভিড বেকহ্যাম, গ্যারি নেভিল, ফিল নেভিল ও পল স্কোলস। এই নতুন খেলোয়াড়েরা দ্রুত ইংল্যান্ডের জাতীয় দলের নিয়মিত খেলোয়াড়ে পরিনত হন এবং খুব ভালো খেলেন। ফলে ইউনাইটেড ১৯৯৫-১৯৯৬ মৌসুমে আবার দ্বৈত শিরোপা জিতে। ইউনাইটেড প্রথম ইংরেজ ক্লাব যারা দু'বার দ্বৈত শিরোপা লাভ করে।[৭]

১৯৯৭ সালে তারা আবার লীগ জেতে ও এরিক ক্যান্টোনা ৩০ বছর বয়সে অবসরের ঘোষনা দেন। তারা পরবর্তী মৌসুম ভালোভাবে শুরু করলেও আর্সেনাল এর পরে দ্বিতীয় স্থান লাভ করে।

[সম্পাদনা] ত্রয়ী (The Trible) (১৯৯৮-৯৯)

১৯৯৮-১৯৯৯ ছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জন্য ইংরেজ ক্লাবের ইতিহাসে সফলতম মৌসুম। তারা প্রথম ও একমাত্র ইংরেজ ক্লাব যারা একই মৌসুমে ত্রয়ী (ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ, এফ.এ. কাপ এবং উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ) জিতে নেয়। খুব উত্তেজনাপূর্ণ প্রিমিয়ার লীগ মৌসুম শেষে ম্যানচেস্টার ইউনিটেড শিরোপা জিতে টোটেনহাম হটস্পার কে ২-১ গোলে হারিয়ে, যেখানে আর্সেনাল ১-০ ব্যবধানে জিতে এসন্ট ভিলার বিপক্ষে। ফার্গুসনের মতে ত্রয়ীর প্রথম অংশ লীগ শিরোপা জেতাটাই সবচেয়ে কঠিন ছিল। টেডি শেরিংহাম ও পল স্কোলস এর গোলে ২-০ ব্যবধানে নিউক্যাসল ইউনাইটেড এর বিপক্ষে ফাইনালে এফ.এ. কাপ জিতে ইউনাইটেড। মওসুমের শেষ খেলা ছিল বায়ার্ন মিউনিখ ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এর মধ্যকার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ এর ফাইনাল। এতে ইউনাইটেড বায়ার্নের বিপক্ষে জয়লাভ করে এবং খেলাটি ফুটবল ইতিহাসে অন্যতম সেরা খেলা হিসেবে বিবেচিত হয়। মারিও বাসলার এর ফ্রি-কিক থেকে পাওয়া গোলে বায়ার্ন এগিয়ে যাওয়ার পরে ৮৫ মিনিট ধরে ইউনাইটেড প্রতিআক্রমন চালায়। ৯০ মিনিটের পর তারা একটি কর্নার কিক পায়। টেডি শেরিংহাম, শেষের দিকের পরিবর্তিত খেলোয়াড়, তখন গোল করেন। হাল না ছেড়ে ম্যান ইউ আক্রমন চালায় ও আরেকটি কর্ণার পায়। ওলে গানার শোলজার, আরেকজন বিলম্বিত পরিবর্তিত খেলোয়াড়, বলকে জালে জড়ান। ফার্গুসনকে তার এই ত্রয়ী জিতার জন্য সাথে সাথে নাইটহুড প্রদান করা হয়।

[সম্পাদনা] ত্রয়ীর পর (১৯৯৯-বর্তমান)

ইউনাইটেড ২০০০ ও ২০০১ মৌসুমে আবার লীগ জিতে কিন্তু সাংবাদিকদের দৃষ্টিতে তাদের এই মৌসুমকে ব্যর্থ বলা হয়েছে কারন তার ইউরোপীয়ান কাপ জিততে পারেনি। ফার্গুসন আরো রক্ষনাত্নক দল গঠন করেন যাতে ইউনাইটেডকে ইউরোপে হারানো কঠিন হয়, তবুও তিনি সফল হননি এবং ইউনাইটেড ২০০২ মৌসুমে তৃতীয় আওবস্থান দখন করে। তার ২০০২-২০০৩ মৌসুমে আবার লীগ দখল করে ও পরবর্তী মৌসুমের শুরুটাও ভালো হয়। কিন্তু রিও ফার্ডিনান্ড ড্রাগ টেস্টে ব্যর্থ হলে তার ওপরে আট মাসের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। ফলে তাদের খেলার মান খারাপ হয়। তারা ২০০৪ মৌসুমে আবার এফ.এ. কাপ জিতে।

২০০৪-০৫ মৌসুমে ম্যানচেস্টার গোল করতে ব্যর্থ হয় যার মূল কারন ছিল প্রধান স্ট্রাইকার রুড ভ্যান নিস্তেলরয় এর ইনজুরি। এই মৌসুমে ইউনাইটেড কোন শিরোপা পায়নি। লীগে তৃতীয় হয় তারা। খেলার বাইরে এ সময় প্রধান আলোচিত বিষয় ছিল ম্যালকম গ্লেজারের ক্লাব কিনে নেয়ার প্রসঙ্গ। ২০০৫-০৬ মৌসুমে ম্যানচেস্টার দুর্বল সূচনা করে যার একটি কারন ছিল মিডফিল্ডার রয় কিনের দলত্যাগ। রয় কিন তার শৈশবের প্রিয় ক্লাব সেল্টিকে চলে জান। দলটি এসময় উয়েফা লীগের নকআউট পর্যায়ে ঊঠতে ব্যর্থ হয় যা ক্লাবের বিগত এক যুগের ইতিহাসে প্রথম। এসময় দলের প্রধান খেলোয়াড় গ্যাব্রিয়েল হেইঞ্জ, এলান স্মিথ ও পল স্কোলস ইনজুরিতে পড়েন। কিন্তু গত ১৭ বছরের না পাওয়া লীগ কাপ তারা ২০০৬ মৌসুমে দখল করে। লীগে তারা দ্বিতীয় স্থান দখন করে ও উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগে উত্তীর্ন হয়।

[সম্পাদনা] ম্যালকম গ্লেজার অধিগ্রহন

১৩ মে ২০০৫ তারিখে ব্যবসায়ী ম্যালকম গ্লেজার তার বিনিয়োগ কোম্পানি রেড ফুটবল এর মাধ্যমে দলের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করতে আগ্রহী হন। তিনি বিনিয়োগ করেন প্র‌্যায় £৮০০ মিলিয়ন পাউন্ড $১.৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার)। ১৬ মে তিনি তার শেয়ারের পরিমান বৃদ্ধি করে ৭৫% করেন যা স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে নাম প্রত্যাহারের জন্য যথেষ্ট। এভাবে ম্যান ইউ আবার প্রাইভেট কোম্পানীতে রুপান্তরিত হয়। ৮ জুন তিনি তার সন্তান জোয়েল গ্লেজার, এভ্রাম গ্লেজার ও ব্রায়ান গ্লেজার] কে ম্যানচেস্টারের অনির্বাহী পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন। ধরে নেয়া হয়েছিল যে জোয়েল নতুন চেয়ারম্যান হবেন কিন্তু তা কখনো হয়নি। একই সময়ে স্যার রয় গার্ডনার চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন অনির্বাহী পরিচালক জিম ও'নিল ও ইয়ান মাচ দের সঙ্গে নিয়ে। ম্যালকম গ্লেজার এন্ডি এনসনকে পুনরায় বানিজ্যিক ব্যবস্থাপক হিসেবে নিয়োগ দেন পুর্ব এজিএম এর সময় তাকে বরখাস্ত করে। তিনি প্রধান নির্বাহী ডেভিড গিল ও অর্থনৈতিক পরিচালক নিক হামবি কে তাদের পদে বহাল রাখেন।

জুলাই ২০০৬ এ দলটি তাদের নতুন অর্থনৈতিক কর্মপরিকল্পনা ঘোষনা দেয়। পুর্বে নেয়া ঋনকে ক্লাব ও গ্লেজার পরিবারের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়। মোট দৃনের পরিমান দাঁড়ায় £৬৬০ মিলিয়ন, যায় সুদ হয় £৬২ মিলিয়ন প্রতি বছর। সুদের ৩০% হ্রাস ঘটে এর মাধ্যমে।

[সম্পাদনা] পৃষ্ঠপোষকতা

২৩ নভেম্বর ২০০৫ এ ম্যান ইউর সাথে ভোডাফোন(Vodafone)এর চার বছর মেয়াদী £৩৬ মিলিয়ন পাউন্ডের শার্টের পৃষ্ঠপোষকতা চুক্তি শেষ হয়। ৬ এপ্রিল ২০০৬ তারিখে প্রধান নির্বাহী ডেভিড গিল এআইজি(AIG) কে দলের নতুন শার্ট পৃষ্ঠপোষক [৮] হিসেবে গোষনা দেন। এই চুক্তি ছিল ৪ বছর মেয়াদী £৫৬.৫ মিলিয়ন পাইন্ড (£১৪.১ মিলিয়ন পাউন্ড প্রতি বছর) এর। ম্যানচেস্টার পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষকতা চুক্তি করেছে যা নিকটতম জুভেন্টাস ক্লাব হতে বেশি যারা প্রতিবছর £১২.৮ মিলিয়ন পাউন্ড পায় Tamoil এর কাছ থেকে।[৯]। এই চার বছর মেয়াদী চুক্তি ব্রিটিশ ইতিহাসে সর্বোচ্চ আগে যা ছিল চেলসি এর সাথে স্যামসাং(Samsung) এর। কিন্তু গ্লেজার ক্লাবটি কিনতে যে এক বিলিয়ন ডলার ধার নিয়েছিলেন তার কারনে এই চুক্তি খুব বড় কিছু নয় ক্লাবটির জন্য।

[সম্পাদনা] সমর্থক

খরচ ও সময়ের কারনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পুর্বে খুব কম সংখ্যক ইংরেজ সমর্থকই এওয়ে খেলা দেখতে যেতেন। যেহেতু সিটি ও ইউনাইটেড এর খেলা পর পর দুই শনিবারে হত ম্যানচেস্টারের অধিবাসীরা এক সপ্তাহে সিটি ও অন্য সপ্তাহে ইউনাইটেড এর খেলা দেখতেন। যুদ্ধের পর দলগুলোর মধ্যে প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বীতা শুরু হয় এবং সমর্থকদের মাঝে কেবল একটি দলকে সমর্থন করার প্রবনতা বৃদ্ধি পায়।

যখন ইউনাইটেড ১৯৫৬ সালে লীগ জিতে তখন তারা সর্বোচ্চ গড় দর্শকের রেকর্ড গড়ে যা আগে ছিল নিউক্যাসল ইউনাইটেড এর দখলে। ১৯৫৮ সালের মিউনিখ বিমান দুর্ঘটনার পরে অনেক লোক ম্যান ইউকে সমর্থন করা শুরু করে ও ম্যাচ দেখতে যায়। এভাবে ম্যান ইউর পক্ষে প্রবল জন সমর্থন গড়ে ওঠে এবং এই কারনে আজও ম্যানচেস্টারের গড় দর্শক সবচেয়ে বেশি। ১৯৭৪-৭৫ মৌসুমে ম্যানচেস্টার ২য় বিভাগে নেমে গেলেও তাদের জনসমর্থনে তেমন ভাটা পড়েনি।

[সম্পাদনা] নারী দল

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড লেডীস ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ২০০১/০২ মৌসুমে মূল দলের অংশ হিসেবে গৃহীত হয়।

[সম্পাদনা] খেলোয়াড়

[সম্পাদনা] বর্তমান দল



নং অবস্থান খেলোয়াড়
হল্যান্ড গো এডউইন ভ্যান ডার সার
ইংল্যান্ড গ্যারি নেভিল (দলনেতা)
ফ্রান্স প্যাট্রিস এভরা
আর্জেন্টিনা গ্যাব্রিয়েল হেইঞ্জ
ইংল্যান্ড রিও ফার্ডিনান্ড
ইংল্যান্ড ওয়েস ব্রাউন
পর্তুগাল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
ইংল্যান্ড ওয়েন রুনি
ফ্রান্স লুইস সাহা
১১ ওয়েলস রায়ান গিগস
১৩ দক্ষিন কোরিয়া পার্ক জি-সুং
১৪ ইংল্যান্ড এলান স্মিথ
১৫ সার্বিয়া নেমানজা ভিডিচ
১৬ ইংল্যান্ড মাইকেল ক্যারিক
নং অবস্থান খেলোয়াড়
১৭ Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড লিয়াম মিলার
১৮ ইংল্যান্ড পল স্কোলস
১৯ ইটালি গিউসেপ রসি
২০ নরওয়ে ওলে গানার শোলজার
২২ Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড জন ও'শি
২৩ ইংল্যান্ড কিয়েরেন রিচার্ডসন
২৪ স্কটল্যান্ড ডেরেন ফ্লেচার
২৫ ইংল্যান্ড ডেভিড জোনস
২৭ ফ্রান্স মিকায়েল সিলভেস্ট্রে
২৯ পোল্যান্ড গো টমাস কুসচাক (ওয়েস্ট ব্রম থেকে ধারে)
৩৩ ইংল্যান্ড ক্রিস ইগলস
৩৮ ইংল্যান্ড গো থমাস হিটন
৪৯ ইংল্যান্ড রিচি জোনস

[সম্পাদনা] ধারে অন্য দলে

নং অবস্থান খেলোয়াড়
২৬ ইংল্যান্ড ফিলিপ বার্ডসলে (ধারে রেঞ্জারস এ)
২৮ স্পেন জেরার্ড পিক (ধারে রিয়েল জারাগোজা এ)
৩২ ইংল্যান্ড ড্যানি সিম্পসন (ধারে রয়াল এন্টওয়ার্প এ)
৪৩ চীন দং ফ্যাংঝু (ধারে রয়াল এন্টওয়ার্প এ)
৪৪ ইংল্যান্ড এডাম একারসলে (ধারে ব্রন্ডবাই এ)
৪৬ ইংল্যান্ড লি মার্টিন (ধারে রেঞ্জারস এ)
৪৭ উত্তর আয়ারল্যান্ড জনি ইভানস (ধারে রয়াল এন্টওয়ার্প এ)
৫০ Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড ড্যারন গিবসন (ধারে রয়াল এন্টওয়ার্প এ)
৫১ ইংল্যান্ড ফ্রেজার ক্যাম্পবেল (ধারে রয়াল এন্টওয়ার্প এ)
ইংল্যান্ড গো বেন ফস্টার (ধারে ওয়াটফোর্ড এ)
আমেরিকা গো টিম হোওয়ার্ড (ধারে এভারটন এ)
টোগো সোলেমান মামাম (ধারে রয়াল এন্টওয়ার্প এ)
ব্রাজিল ফ্যাবিও (ধারে ফ্লুমিনেস এ)
ব্রাজিল রাফায়েল (ধারে ফ্লুমিনেস এ)
ব্রাজিল রিংকন (ধারে সাও পাওলো এ)

[সম্পাদনা] বিখ্যাত সাবেক খেলোয়াড়

  • ইংল্যান্ড জন এস্টন
  • ইংল্যান্ড জন এস্টন সিনিয়র
  • ইংল্যান্ড গ্যারি বেইলি
  • ইংল্যান্ড ডেভিড বেকহ্যাম
  • ইংল্যান্ড জনি বেরি
  • ইংল্যান্ড স্টিভ ব্রুস
  • ইংল্যান্ড রজার বার্ন
  • ইংল্যান্ড ববি চার্লটন
  • ইংল্যান্ড এন্ডি কোল
  • ইংল্যান্ড স্টিভ কোপেল
  • ইংল্যান্ড ডানকান এডওয়ার্ডস
  • ইংল্যান্ড বিল ফোলকেস
  • ইংল্যান্ড গর্ডন হিল
  • ইংল্যান্ড পল ইন্স
  • ইংল্যান্ড ব্রায়ান কিড
  • ইংল্যান্ড চার্লি মিটেন
  • ইংল্যান্ড গ্যারি প্যালিস্টার
  • ইংল্যান্ড পল পার্কার
  • ইংল্যান্ড স্ট্যান পিয়ারসন
  • ইংল্যান্ড ব্রায়ান রবসন
  • ইংল্যান্ড জ্যাক রাউলি
  • ইংল্যান্ড লি শার্প
  • ইংল্যান্ড টেডি শেরিংহাম
  • ইংল্যান্ড জো স্পেন্স
  • ইংল্যান্ড এলেক্স স্টেপনি
  • ইংল্যান্ড নবি স্টিলস
  • ইংল্যান্ড টমি টেলর
  • ইংল্যান্ড ডেনিস ভায়োলেট
  • ইংল্যান্ড রে উইলকিনস
  • আর্জেন্টিনা জুয়ান সেবাস্টিয়ান ভেরন
  • চেক রিপাবলিক ক্যারেল পোবোরস্কি
  • ডেনমার্ক জেসপার ওলসেন
  • ডেনমার্ক পিটার স্মাইকেল
  • ফ্রান্স ফ্যাবিয়ান বার্থেজ
  • ফ্রান্স এরিক ক্যান্টোনা
  • Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড শে ব্রেনান
  • Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড টনি ডুনে
  • Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড ডেনিস ইরউইন
  • Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড রয় কিন
  • Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড পল ম্যাকগ্রাথ
  • Template:দেশের-alias আয়ারল্যান্ড কেভিন মোরান
  • হল্যান্ড আরনল্ড মুহরেন
  • হল্যান্ড রুড ভ্যান নিস্তেলরয়
  • হল্যান্ড জ্যাপ স্ট্যাম
  • উত্তর আয়ারল্যান্ড জর্জ বেস্ট
  • উত্তর আয়ারল্যান্ড স্যামি ম্যাকইলরয়
  • উত্তর আয়ারল্যান্ড জিমি নিকোল
  • উত্তর আয়ারল্যান্ড নরম্যান হোয়াইটসাইড
  • রাশিয়া আন্দ্রে কাঞ্চেলস্কিস
  • স্কটল্যান্ড আর্থার আলবিস্টন
  • স্কটল্যান্ড মার্টিন বুকান
  • স্কটল্যান্ড প্যাট ক্রেরান্ড
  • স্কটল্যান্ড এলেক্স ফোরসিথ
  • স্কটল্যান্ড ডেভিড হার্ড
  • স্কটল্যান্ড জিম হল্টন
  • স্কটল্যান্ড স্টুয়ার্ট হস্টন
  • স্কটল্যান্ড জো জর্ডান
  • স্কটল্যান্ড ডেনিস ল
  • স্কটল্যান্ড লু ম্যাকারি
  • স্কটল্যান্ড ব্রায়ান ম্যাকক্লেয়ার
  • স্কটল্যান্ড গর্ডন ম্যাককুইন
  • স্কটল্যান্ড গর্ডন স্ট্রাচান
  • স্কটল্যান্ড স্যান্ডি টার্নবুল
  • ত্রিনিদাদ এন্ড টোব্যাগো ডুইট ইয়র্ক
  • ওয়েলস মার্ক হিউগস
  • ওয়েলস বিলি মেরেডিথ

আরও দেখুনঃ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এফ.সি. একাডেমি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের খেলোয়াড় তালিকা

[সম্পাদনা] ক্লাব কর্মকর্তা

পরিচালকমন্ডলী

  • মালিক: ম্যালকম গ্লেজার
  • আজিবন প্রেসিডেন্ট: মার্টিন এডওয়ার্ডস
  • প্রধান নির্বাহী: ডেভিড গিল
  • গ্রুপ অর্থনৈতিক পরিচালক: নিক হাম্বি
  • গ্রুপ বানিজ্যিক পরিচালক: এন্ডি এনসন
  • অনির্বাহী পরিচালক: জোয়েল গ্লেজার, ব্রায়ান গ্লেজার, এভ্রাম গ্লেজার, এডওয়ার্ড গ্লেজার, কেভিন গ্লেজার, ডার্সি গ্লেজার

সিনিয়র ক্লাব কর্মকর্তা

  • ক্লাব সচিব: কেন মেরেট
  • সহকারী ক্লাব সচিব: কেন র‌্যামসডেন
  • যোগাযোগ পরিচালক: ফিল টাউনসেন্ড

ব্যবস্থাপনা

  • ব্যবস্থাপক(Manager): স্যার এলেক্স ফার্গুসন
  • সহকারী ব্যবস্থাপক: কার্লোস কুইরোজ
  • প্রথম দল কোচ: মাইক ফেলান
  • গোলরক্ষক কোচ: টনি কোটন
  • ফিটনেস কোচ: ভ্যালটের ডি স্যালভো
  • সহকারী ফিটনেস কোচ: মিক ক্লেগ
  • কেয়ারটেকার রিজার্ভ দল কোচ: ব্রায়ান ম্যাকক্লেয়ার
  • প্রধান স্কাউট: মার্টিন ফার্গুসন

একাডেমি কোচিং কর্মকর্তা

  • যুব একাডেমি পরিচালক: ব্রায়ান ম্যাকক্লেয়ার
  • যুব ফুটবল পরিচালক: জিমি রায়ান
  • সহকারী পরিচালক(১৭-২১ বছর বয়সীদের): পল ম্যাকগিনেস
  • সহকারী পরিচালক(৯-১৬বছর বয়সীদের): টনি হোয়েলান
  • অনুর্ধ্ব ১৮ কোচ: পল ম্যাকগিনেস
  • অনুর্ধ্ব ১৩-১৬ কোচ: মার্ক ডেম্পসি
  • অনুর্ধ্ব ১১-১২ কোচ: টনি হোয়েলান
  • অনুর্ধ্ব ৯-১০ কোচ: ইয়ামন মালভি
  • স্কিল উন্নয়ন কোচ: খালি
  • গোলরক্ষক প্রশিক্ষন পরিচালক: রিচার্ড হার্টিস
  • যুব কোচ: এডি লিচ, টমি মার্টিন, মাইক গ্লেনি, এন্ডি ওয়েলশ

মেডিকাল কর্মকর্তা

  • ক্লাব ডাক্তার: ডাঃ স্টীভ ম্যাকন্যালি
  • সহকারী ক্লাব ডাক্তার: ডাঃ টনি গিল
  • প্রথম দল ফিজিও: রব সুইর
  • রিজার্ভ দল ফিজিও: নিল হগ
  • একাডেমি ফিজিও: জন ড্যাভিন, ম্যান্ডি জনসন, রিচার্ড মেরেন
  • Masseurs: গ্যারি আর্মার, রড থর্নলি

[সম্পাদনা] ব্যাবস্থাপনার ইতিহাস

  • ১৮৯২ এ.এইচ. এলবাট
  • ১৯০০ জেমস ওয়েস্ট
  • ১৯০৩ জে. আর্নেস্ট ম্যাংনাল
  • ১৯১২ জন বেন্টলি
  • ১৯১৪ জ্যাক রবসন
  • ১৯২১ জন চ্যাপম্যান
  • ১৯২৬ লাল হিল্ডিচ
  • ১৯২৭ হার্বার্ট ব্যামলেট
  • ১৯৩১ ওয়াল্টার ক্রিকমার
  • ১৯৩২ স্কট ডানকান
  • ১৯৩৮ জিমি পোর্টার
  • ১৯৪৪ ওয়াল্টার ক্রিকমার
  • ১৯৪৫ স্যার ম্যাট বাশবি
  • ১৯৫৮ জেমস মারফি (মুনিখ বিমান দুর্ঘটনার পর তত্ত্বাবধায়ক ম্যানেজার)
  • ১৯৫৯ স্যার ম্যাট বাশবি
  • ১৯৬৯ উইলফ ম্যাকগিনেস
  • ১৯৭০ স্যার ম্যাট বাশবি
  • ১৯৭১ ফ্রাঙ্ক ও'ফেরেল
  • ১৯৭২ টমি ডোচার্টি
  • ১৯৭৭ ডেভ সেক্সটন
  • ১৯৮১ রন এটকিনসন
  • ১৯৮৬ স্যার এলেক্স ফার্গুসন

[সম্পাদনা] সম্মাননা

  • (পুরাতন) প্রথম বিভাগ/প্রিমিয়ার লীগ[১০] খেতাব: ১৫
    • ১৯০৮, ১৯১১, ১৯৫২, ১৯৫৬, ১৯৫৭, ১৯৬৫, ১৯৬৭, ১৯৯৩, ১৯৯৪, ১৯৯৬, ১৯৯৭, ১৯৯৯, ২০০১, ২০০৩
  • (পুরাতন) দ্বিতীয় বিভাগ[১১]
    • ১৯৩৬, ১৯৭৫
  • এফ.এ. কাপ ১১¹
    • ১৯০৯, ১৯৪৮, ১৯৬৩, ১৯৭৭, ১৯৮৩, ১৯৮৫, ১৯৯০, ১৯৯৪, ১৯৯৬, ১৯৯৯, ২০০৪
  • লীগ কাপ ২
    • ১৯৯২, ২০০৬
  • ইউরোপীয়ান কাপ/উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ ২
    • ১৯৬৭-৬৮, ১৯৯৮-৯৯
  • উয়েফা কাপ বিজয়ীর কাপ ১
    • ১৯৯১
  • ইন্টার কন্টিনেন্টাল কাপ ১¹
    • ১৯৯৯
  • ইউরোপীয়ান সুপার কাপ ১
    • ১৯৯১
  • এফ.এ. চ্যারিটি/কমিউনিটি শিল্ড ১৫¹
    • ১৯০৮, ১৯১১, ১৯৫২, ১৯৫৬, ১৯৫৭, ১৯৬৫*, ১৯৬৭*, ১৯৭৭*, ১৯৮৩, ১৯৯০*, ১৯৯৩, ১৯৯৪, ১৯৯৬, ১৯৯৭, ২০০৩ (* যুগ্ম বিজয়ী)

[সম্পাদনা] ক্লাব রেকর্ড

  • রেকর্ড লীগ জয়ঃ ১০-১ বিপক্ষ উভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স, ১ম বিভাগ, ১৫ অক্টোবর ১৮৯২
  • রেকর্ড প্রিমিয়ার জয়ঃ ৯-০ বিপক্ষ ইপসুইচ টাউন ৪ মার্চ ১৯৯৫
  • রেকর্ড কাপ জয়ঃ ১০-০ বিপক্ষ এন্ডারলেচ, চ্যাম্পিয়নস কাপ, প্রাথমিক পর্যায়, ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬
  • রেকর্ড হোম জয়ঃ ১০-০ বিপক্ষ এন্ডারলেচ, চ্যাম্পিয়নস কাপ, প্রাথমিক পর্যায়, ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬
  • রেকর্ড এওয়ে জয়ঃ 8-1 বিপক্ষ নটিংহাম ফরেস্ট ৬ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৯
  • রেকর্ড লীগ পরাজয়ঃ ০-৭ বিপক্ষ ব্ল্যাকবার্ন রোভারস , ১ম বিভাগ, ১০ এপ্রিল ১৯২৬
  • রেকর্ড কাপ পরাজয়ঃ ১-৭ বিপক্ষ বার্নলি, এফ.এ. কাপ, প্রথম পর্যায়, ১৩ ফেব্রুয়ারী ১৯০১
  • রেকর্ড লীগ দর্শকঃ ৭৫,১১৫ বিপক্ষ ফুলহ্যাম, প্রিমিয়ার লীগ, ওল্ড ট্রাফোর্ড, ২০ আগস্ট ২০০৬
  • রেকর্ড 'হোম' লীগ দর্শকঃ: ৮৩,২৫০ বিপক্ষ আর্সেনাল, ১ম বিভাগ, মেইন রোড, ৭ জানুয়ারী ১৯৪৮
  • সর্বোচ্চ অপরাজিত খেলাঃ ৪৫ (সব প্রতিযোগীতা), ডিসেম্বর ২৪ ১৯৯৮ থেকে অক্টোবর ৩ ১৯৯৯
  • সর্বোচ্চখেলায় অংশগ্রহনঃ ৭৫৪ ববি চার্লটন
  • সর্বোচ্চ লীগ খেলায় অংশগ্রহনঃ ৬০৬ ববি চার্লটন
  • সর্বোচ্চ গোলঃ ২৪৭ ববি চার্লটন
  • সর্বোচ্চ লীগ গোলঃ ১৯৯ ববি চার্লটন
  • এক মৌসুমে সর্বোচ্চ লীগ গোলঃ ৩২ ডেনিস ভায়োলেট, প্রথম বিভাগ, ১৯৫৯-৬০
  • এক ম্যাচে সর্বোচ্চ গোলঃ জর্জ বেস্ট v নর্দাম্পটন টাউন, ৭ ফেব্রুয়ারী ১৯৭০
  • ইউরোপে সর্বোচ্চ গোলঃ ৩৮ রুড ভ্যান নিস্তেলরয়
  • পরপর খেলায় গোলঃ খেলায় রুড ভ্যান নিস্তেলরয়
  • পরপর সর্বোচ্চ পেনাল্টিঃ ১২ রুড ভ্যান নিস্তেলরয়
  • এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি লীগ গোলঃ ১০৩ ১৯৫৬/৫৭, ১৯৫৮/৫৯
  • এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি পয়েন্টঃ ৯২ - ৪২ খেলায় ১৯৯৩/৯৪
  • সর্বোচ্চ জাতীয় দলে খেলাঃ ১২৯ পিটার স্মাইকেল - ডেনমার্ক
  • দ্রুততম গোলঃ ১৫ সেকেন্ড রায়ান গিগস v সাউদাম্পটন, প্রিমিয়ার লীগ, নভেম্বর ১৮ ১৯৯৫

[সম্পাদনা] উচ্চ বিভাগে ফলাফল

ম্যানচেস্টার যে ৭টি ক্লাব সবকটি প্রিমিয়ার লীগ খেলেছে তার একটি। অন্যউগুলো হলঃ আর্সেনাল, এস্টন ভিলা, চেলসি, এভারটন, লিভারপুল ও টোটেনহাম হটস্পার। এত প্রিমিয়ারলীগে ইউনাইটেড ৩য় এর নীচে কোন অবস্থান পায়নি। ম্যান ইউ ৭৯ টি মৌসুম খেলেছে। (কেবল এভারটন, এস্টন ভিলা, লিভারপুল ও আর্সেনাল এর চেয়ে বেশি মৌসুম খেলেছে)

১ম ১৫ ১২তম
২য় ১৩ ১৩তম
৩য় ১৪তম
৪র্থ ১৫তম
৫ম ১৬তম
৬ষ্ঠ ১৭তম
৭ম ১৮তম
৮ম ১৯তম
৯ম ২০তম
১০ম ২১তম
১১তম ২২তম

[সম্পাদনা] লীগ অবস্থানঃ ১৯৪৬/৪৭ - ২০০৫/২০০৬

  • ১৯৪৬/৪৭ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৪৭/৪৮ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৪৮/৪৯ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৪৯/৫০ (বিভাগ ১) ৪তম
  • ১৯৫০/৫১ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৫১/৫২ (বিভাগ ১) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৫২/৫৩ (বিভাগ ১) ৮তম
  • ১৯৫৩/৫৪ (বিভাগ ১) ৪তম
  • ১৯৫৪/৫৫ (বিভাগ ১) ৫তম
  • ১৯৫৫/৫৬ (বিভাগ ১) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৫৬/৫৭ (বিভাগ ১) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৫৭/৫৮ (বিভাগ ১) ৯তম
  • ১৯৫৮/৫৯ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৫৯/৬০ (বিভাগ ১) ৭তম
  • ১৯৬০/৬১ (বিভাগ ১) ৭তম
  • ১৯৬১/৬২ (বিভাগ ১) ১৫তম
  • ১৯৬২/৬৩ (বিভাগ ১) ১৯তম
  • ১৯৬৩/৬৪ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৬৪/৬৫ (বিভাগ ১) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৬৫/৬৬ (বিভাগ ১) ৪তম
  • ১৯৬৬/৬৭ (বিভাগ ১) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৬৭/৬৮ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৬৮/৬৯ (বিভাগ ১) ১১তম
  • ১৯৬৯/৭০ (বিভাগ ১) ৮তম
  • ১৯৭০/৭১ (বিভাগ ১) ৮তম
  • ১৯৭১/৭২ (বিভাগ ১) ৮তম
  • ১৯৭২/৭৩ (বিভাগ ১) ১৮তম
  • ১৯৭৩/৭৪ (বিভাগ ১) ২১ম (রেলিগেশন)
  • ১৯৭৪/৭৫ (বিভাগ ২) ১ম (উন্নয়ন)
  • ১৯৭৫/৭৬ (বিভাগ ১) ৩য়
  • ১৯৭৬/৭৭ (বিভাগ ১) ৬তম
  • ১৯৭৭/৭৮ (বিভাগ ১) ১০তম
  • ১৯৭৮/৭৯ (বিভাগ ১) ৯তম
  • ১৯৭৯/৮০ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৮০/৮১ (বিভাগ ১) ৮তম
  • ১৯৮১/৮২ (বিভাগ ১) ৩য়
  • ১৯৮২/৮৩ (বিভাগ ১) ৩য়
  • ১৯৮৩/৮৪ (বিভাগ ১) ৪তম
  • ১৯৮৪/৮৫ (বিভাগ ১) ৪তম
  • ১৯৮৫/৮৬ (বিভাগ ১) ৪তম
  • ১৯৮৬/৮৭ (বিভাগ ১) ১১তম
  • ১৯৮৭/৮৮ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৮৮/৮৯ (বিভাগ ১) ১১তম
  • ১৯৮৯/৯০ (বিভাগ ১) ১৩তম
  • ১৯৯০/৯১ (বিভাগ ১) ৬তম
  • ১৯৯১/৯২ (বিভাগ ১) ২য়
  • ১৯৯২/৯৩ (প্রিমিয়ার) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৯৩/৯৪ (প্রিমিয়ার) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৯৪/৯৫ (প্রিমিয়ার) ২য়
  • ১৯৯৫/৯৬ (প্রিমিয়ার) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৯৬/৯৭ (প্রিমিয়ার) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৯৭/৯৮ (প্রিমিয়ার) ২য়
  • ১৯৯৮/৯৯ (প্রিমিয়ার) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ১৯৯৯/০০ (প্রিমিয়ার) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ২০০০/০১ (প্রিমিয়ার) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ২০০১/০২ (প্রিমিয়ার) ৩য়
  • ২০০২/০৩ (প্রিমিয়ার) ১ম (চ্যাম্পিয়ন)
  • ২০০৩/০৪ (প্রিমিয়ার) ৩য়
  • ২০০৪/০৫ (প্রিমিয়ার) ৩য়
  • ২০০৫/০৬ (প্রিমিয়ার) ২য়

[সম্পাদনা] স্টেডিয়াম তথ্য

  • নাম - ওল্ড ট্রাফোর্ড
  • অবস্থান - গ্রেটার ম্যানচেস্টার
  • ধারন ক্ষমতা - ৭৬,০০০
  • উদ্বোধন - ১৯১০
  • মাঠের আকার - ১০৬ x ৬৯.৫ মিটার
  • রেকর্ড দর্শক - ৭৬,৯৬২; ওল্ভস-গ্রিমসবি, ২৫ মার্চ ১৯৩৯
  • ঠিকানা - স্যার ম্যাট বাশবি ওয়ে, ওল্ড ট্রাফোর্ড, ম্যানচেস্টার, এম১৬ ০আরএ

[সম্পাদনা] বহিঃসংযোগ

দাপ্তরিক ওয়েব সাইট
মুক্ত মিডিয়া সাইট

[সম্পাদনা] তথ্যসূত্র

  1. ১.০ ১.১ ১.২ ১.৩ ১.৪ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড. বিবিসি স্পোর্ট নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড অ্যাট দ্য মিল্ক কাপ. Retrieved on জানুয়ারি ৬, ২০০৭.
  2. ২.০ ২.১ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড. ফর্বেস.কম. Retrieved on জানুয়ারি ৬, ২০০৭.
  3. ইউরোপীয়ান ফুটবল পরিসংখ্যান. Retrieved on জুন ২৪, ২০০৬.
  4. Who's Afraid Of Rupert Murdoch? -বিবিসি নিউজ থেকে নিবন্ধ
  5. Glazer Wins Control of Man United -বিবিসি নিউজ থেকে নিবন্ধ
  6. A Game of Two Halves? The business of football Chap. 4 - Football Governance Research Centre, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন
  7. "Cantona crown's United's season of Double delight", দ্য টেলিগ্রাফ. Retrieved on ২০০৬-১২-১১.
  8. ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এআইজি শার্ট. Retrieved on মে ২৭, ২০০৬.
  9. Scotsman.com £৫৬ মিলিয়ন শার্ট পৃষ্ঠপোষকতা চুক্তি. Retrieved on এপ্রিল ৭, ২০০৬.
  10. ১৯৯২ পর্যন্ত সেরা বিভাগ ছিলফুটবল লীগ প্রথম বিভাগ; এরপর থেকে এটি হয় এফ.এ. প্রিমিয়ার লীগ
  11. প্রিমিয়ার লীগ গঠনের পর দ্বিতীয় বিভাগ পরিবর্তিত হয়ে প্রথম বিভাগে পরিনত হয়


জি-১৪ এর সদস্যগন

হল্যান্ড আয়াক্স | ইংল্যান্ড আর্সেনাল | স্পেন বার্সেলোনা | জার্মানী বেয়ার লেভারকুজেন | জার্মানী বায়ার্ন মিউনিখ

জার্মানী বরুসিভা ডর্টমুন্ড | হল্যান্ড পি.এস.ভি. আইন্দোভেন | ইটালি ইন্টারন্যাজিওন্যাল | ইটালি জুভেন্টাস

ইংল্যান্ড লিভারপুল | ইংল্যান্ড ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ইটালি এসি মিলান | ফ্রান্স লিওন | ফ্রান্স মার্সেই

ফ্রান্স প্যারিস সেইন্ট-জার্মেইন | পর্তুগাল এফসি পোর্তো | স্পেন রিয়াল মাদ্রিদ | স্পেন ভ্যালেন্সিয়া

Static Wikipedia 2008 (no images)

aa - ab - af - ak - als - am - an - ang - ar - arc - as - ast - av - ay - az - ba - bar - bat_smg - bcl - be - be_x_old - bg - bh - bi - bm - bn - bo - bpy - br - bs - bug - bxr - ca - cbk_zam - cdo - ce - ceb - ch - cho - chr - chy - co - cr - crh - cs - csb - cu - cv - cy - da - de - diq - dsb - dv - dz - ee - el - eml - en - eo - es - et - eu - ext - fa - ff - fi - fiu_vro - fj - fo - fr - frp - fur - fy - ga - gan - gd - gl - glk - gn - got - gu - gv - ha - hak - haw - he - hi - hif - ho - hr - hsb - ht - hu - hy - hz - ia - id - ie - ig - ii - ik - ilo - io - is - it - iu - ja - jbo - jv - ka - kaa - kab - kg - ki - kj - kk - kl - km - kn - ko - kr - ks - ksh - ku - kv - kw - ky - la - lad - lb - lbe - lg - li - lij - lmo - ln - lo - lt - lv - map_bms - mdf - mg - mh - mi - mk - ml - mn - mo - mr - mt - mus - my - myv - mzn - na - nah - nap - nds - nds_nl - ne - new - ng - nl - nn - no - nov - nrm - nv - ny - oc - om - or - os - pa - pag - pam - pap - pdc - pi - pih - pl - pms - ps - pt - qu - quality - rm - rmy - rn - ro - roa_rup - roa_tara - ru - rw - sa - sah - sc - scn - sco - sd - se - sg - sh - si - simple - sk - sl - sm - sn - so - sr - srn - ss - st - stq - su - sv - sw - szl - ta - te - tet - tg - th - ti - tk - tl - tlh - tn - to - tpi - tr - ts - tt - tum - tw - ty - udm - ug - uk - ur - uz - ve - vec - vi - vls - vo - wa - war - wo - wuu - xal - xh - yi - yo - za - zea - zh - zh_classical - zh_min_nan - zh_yue - zu -

Static Wikipedia 2007 (no images)

aa - ab - af - ak - als - am - an - ang - ar - arc - as - ast - av - ay - az - ba - bar - bat_smg - bcl - be - be_x_old - bg - bh - bi - bm - bn - bo - bpy - br - bs - bug - bxr - ca - cbk_zam - cdo - ce - ceb - ch - cho - chr - chy - co - cr - crh - cs - csb - cu - cv - cy - da - de - diq - dsb - dv - dz - ee - el - eml - en - eo - es - et - eu - ext - fa - ff - fi - fiu_vro - fj - fo - fr - frp - fur - fy - ga - gan - gd - gl - glk - gn - got - gu - gv - ha - hak - haw - he - hi - hif - ho - hr - hsb - ht - hu - hy - hz - ia - id - ie - ig - ii - ik - ilo - io - is - it - iu - ja - jbo - jv - ka - kaa - kab - kg - ki - kj - kk - kl - km - kn - ko - kr - ks - ksh - ku - kv - kw - ky - la - lad - lb - lbe - lg - li - lij - lmo - ln - lo - lt - lv - map_bms - mdf - mg - mh - mi - mk - ml - mn - mo - mr - mt - mus - my - myv - mzn - na - nah - nap - nds - nds_nl - ne - new - ng - nl - nn - no - nov - nrm - nv - ny - oc - om - or - os - pa - pag - pam - pap - pdc - pi - pih - pl - pms - ps - pt - qu - quality - rm - rmy - rn - ro - roa_rup - roa_tara - ru - rw - sa - sah - sc - scn - sco - sd - se - sg - sh - si - simple - sk - sl - sm - sn - so - sr - srn - ss - st - stq - su - sv - sw - szl - ta - te - tet - tg - th - ti - tk - tl - tlh - tn - to - tpi - tr - ts - tt - tum - tw - ty - udm - ug - uk - ur - uz - ve - vec - vi - vls - vo - wa - war - wo - wuu - xal - xh - yi - yo - za - zea - zh - zh_classical - zh_min_nan - zh_yue - zu -

Static Wikipedia 2006 (no images)

aa - ab - af - ak - als - am - an - ang - ar - arc - as - ast - av - ay - az - ba - bar - bat_smg - bcl - be - be_x_old - bg - bh - bi - bm - bn - bo - bpy - br - bs - bug - bxr - ca - cbk_zam - cdo - ce - ceb - ch - cho - chr - chy - co - cr - crh - cs - csb - cu - cv - cy - da - de - diq - dsb - dv - dz - ee - el - eml - eo - es - et - eu - ext - fa - ff - fi - fiu_vro - fj - fo - fr - frp - fur - fy - ga - gan - gd - gl - glk - gn - got - gu - gv - ha - hak - haw - he - hi - hif - ho - hr - hsb - ht - hu - hy - hz - ia - id - ie - ig - ii - ik - ilo - io - is - it - iu - ja - jbo - jv - ka - kaa - kab - kg - ki - kj - kk - kl - km - kn - ko - kr - ks - ksh - ku - kv - kw - ky - la - lad - lb - lbe - lg - li - lij - lmo - ln - lo - lt - lv - map_bms - mdf - mg - mh - mi - mk - ml - mn - mo - mr - mt - mus - my - myv - mzn - na - nah - nap - nds - nds_nl - ne - new - ng - nl - nn - no - nov - nrm - nv - ny - oc - om - or - os - pa - pag - pam - pap - pdc - pi - pih - pl - pms - ps - pt - qu - quality - rm - rmy - rn - ro - roa_rup - roa_tara - ru - rw - sa - sah - sc - scn - sco - sd - se - sg - sh - si - simple - sk - sl - sm - sn - so - sr - srn - ss - st - stq - su - sv - sw - szl - ta - te - tet - tg - th - ti - tk - tl - tlh - tn - to - tpi - tr - ts - tt - tum - tw - ty - udm - ug - uk - ur - uz - ve - vec - vi - vls - vo - wa - war - wo - wuu - xal - xh - yi - yo - za - zea - zh - zh_classical - zh_min_nan - zh_yue - zu