ভাষার উৎস
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভাষার উৎস, যার ভাষাবৈজ্ঞানিক ইংরাজী নাম গ্লটোগনি বা গ্লসোগনি (glottogony, glossogeny), নিয়ে বহু শতাব্দী ধরে লেখালেখি হয়েছে। কিন্তু ভাষার পরিবর্তনশীলতার জন্য প্রাচীন ভাষাগুলির উৎসের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্য কোন তথ্য প্রায় নেই বললেই চলে। আমরা জানি মানব বিবর্তনের ইতিহাসে আকার ইংগিতের নির্বাক অথবা প্রাক-ভাষা থেকে অন্ততঃ একবার মৌখিক ভাষার জন্ম হয়। কিন্তু এর বেশী জানা নেই। বর্তমান মানব সভ্যতার কোথাও এখন সেই আদিম প্রাক ভাষার অস্তিত্ব নেই[১]। যদিও বর্তমান ভাষাগুলি তাদের শব্দকোষ ইত্যাদিতে তলিকাভুক্ত শব্দসম্ভার ও বিষয়বস্তুর ব্যাপ্তিতে অনেক পার্থক্য রাখে, তবুও সমস্ত বর্তমান ভাষায় বাকরণ ও বাক্যতত্ত্ব অবশ্যই আছে (লিখিত বা অলিখিত) এবং শব্দ উদ্ভাবন, অনুবাদ, ও অন্য ভাষা হতে শব্দ আমদানী ইত্যাদির দ্বারা ভাষাভাষীর মনে গঠিত সমস্ত ধারণাকে বোধ্য ভাষায় প্রকাশ করতে সক্ষম।
[সম্পাদনা] তথ্যসূত্র
- ↑ Primitive languages. Language Miniatures. Retrieved on 2007-02-27.